-
Bone Powder
৳ 65.00৳ 60.00Add to cartহাড়ের গুড়া Bone Powder হলো পশুর হাড় শুকিয়ে ও গুঁড়ো করে তৈরি একটি প্রাকৃতিক উপাদান। এটি মূলত কৃষি, গবাদি পশুর খাদ্য, এবং কিছু ক্ষেত্রে মানুষের জন্য পুষ্টি সম্পূরক হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।
হাড়ের গুড়ার উপকারিতাঃ
- ফসফরাসের ভালো উৎস
গাছের শিকড় গঠনে সাহায্য করে।
- ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে
গাছের শক্ত কাঠামো গঠনে সহায়ক।
- জৈব সার হিসেবে কার্যকরী
দীর্ঘ সময় ধরে মাটিতে পুষ্টি সরবরাহ করে।
- ফুল ও ফল বৃদ্ধিতে সহায়তা করে
বিশেষত টমেটো, গোলাপ, আলু, গাজর ইত্যাদির জন্য ভালো।
ব্যবহার বিধিঃ
- মাটির সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করুন
১০০-২০০ গ্রাম প্রতি বর্গমিটারে।
- গাছের গোড়ায় প্রয়োগ করুন
বিশেষত ফুল ও ফলের গাছের জন্য ভালো। জৈব সারের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
-
কেঁচো সার Vermicompost
৳ 35.00৳ 30.00Add to cartকেঁচো সার Vermicompost হল এক ধরনের জৈব সার, যা কেঁচোর মাধ্যমে জৈব বর্জ্য পচিয়ে তৈরি করা হয়। এটি মাটির উর্বরতা বাড়াতে ও ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে অত্যন্ত কার্যকর।
কেঁচো সারের উপকারিতা :
- মাটির গুণাগুণ উন্নত করে – এটি মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা ও বাতাস চলাচল বাড়ায়।
- উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে – এতে মাটিতে থাকা জীবাণুগুলোর কার্যকারিতা বাড়ে, যা গাছের পুষ্টি গ্রহণের ক্ষমতা বাড়ায়।
- রাসায়নিক মুক্ত ও পরিবেশবান্ধব – এটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ও স্বাস্থ্যকর সার।
- উদ্ভিদের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে – এতে নাইট্রোজেন, ফসফরাস ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান থাকে, যা গাছের দ্রুত বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
- মাটির অম্লতা নিয়ন্ত্রণ করে – এটি মাটির pH ভারসাম্য রক্ষা করে, যা গাছের জন্য সহায়ক।
কেঁচো সারের ব্যবহার বিধি :
- মাটির সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার :
বাগান বা কৃষিজমিতে চাষ করার আগে প্রতি ১০০ বর্গফুট জমিতে ৫-১০ কেজি কেঁচো সার মিশিয়ে দিন। ভালোভাবে মাটির সাথে মিশিয়ে দিলে এটি দ্রুত মাটিতে মিশে গিয়ে পুষ্টি সরবরাহ করবে।
- গাছ লাগানোর সময় ব্যবহার :
গর্ত বা টবের মাটিতে ২-৩ মুঠো কেঁচো সার মিশিয়ে গাছ লাগালে ভালো ফল পাওয়া যায়। বিশেষ করে সবজি ও ফুলগাছের জন্য এটি খুবই উপকারী।
- টবের গাছে ব্যবহার :
প্রতি ১৫-২০ দিন পর টবের মাটির উপরে ১-২ মুঠো কেঁচো সার দিন। এরপর হালকা জল দিলে সার দ্রুত মাটির সাথে মিশে যাবে।
- মাঠ ফসলের জন্য ব্যবহার :
ধান, গম, ভুট্টা, ডাল বা অন্যান্য ফসলের জন্য প্রতি বিঘায় ২০০-৩০০ কেজি কেঁচো সার প্রয়োগ করা যায়। জমিতে সার ছিটিয়ে দিয়ে হালকা চাষ দিলে এটি সহজে মাটির সাথে মিশে যাবে।
- পাতা ও ফল ফসলের জন্য ব্যবহার :
আম, লিচু, পেয়ারা, কলা, পেঁপে ইত্যাদি গাছে প্রতি বছর গাছের গোড়ায় ৫-১০ কেজি কেঁচো সার প্রয়োগ করুন। গাছের বয়স ও আকার অনুযায়ী সার পরিমাণ বাড়ানো যেতে পারে।
#কেঁচো_সার #প্রাকৃতিক_চাষ #অর্গানিক_চাষ #সবুজ_কৃষি #উর্বর_মাটি #নতুন_কৃষি_প্রযুক্তি #পরিবেশবান্ধব_চাষ #কেঁচো_কম্পোস্ট #স্মার্ট_কৃষি_সেবা#Vermicompost
#OrganicFertilizer #WormCompost #NaturalFarming #EcoFriendly #SustainableAgriculture #SoilHealth #OrganicGardening #CompostWorms #GreenFarming # SmartKrishiSeba -
জৈব সার Organic Fertilizers
৳ 35.00৳ 25.00Add to cartজৈব সার হলো প্রাকৃতিক উপাদান থেকে তৈরি সার যা উদ্ভিদ, প্রাণী ও অণুজীবজাত পদার্থের মাধ্যমে উৎপাদিত হয়। এটি মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে এবং পরিবেশবান্ধব কৃষিকাজে সহায়তা করে।
জৈব সারের উপকারিতা:
- মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে – জৈব সার মাটির গঠন উন্নত করে এবং দীর্ঘমেয়াদে উর্বরতা বজায় রাখে।
- উদ্ভিদের পুষ্টি সরবরাহ করে – এতে নাইট্রোজেন, ফসফরাস, পটাশিয়ামসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান থাকে।
- জল ধারণ ক্ষমতা বাড়ায় – এটি মাটির আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে, ফলে শুষ্ক মৌসুমেও গাছ ভালোভাবে বৃদ্ধি পায়।
- রাসায়নিক সারের উপর নির্ভরশীলতা কমায় – কৃষিকাজে কেমিক্যাল সার কম ব্যবহারের ফলে মাটির স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
- পরিবেশবান্ধব ও টেকসই কৃষি নিশ্চিত করে – এটি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয় এবং প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখে।
- উদ্ভিদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে – এতে থাকা উপকারী অণুজীব উদ্ভিদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- মাটির জীবাণু কার্যক্রম বাড়ায় – মাটিতে উপকারী ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, যা গাছের পুষ্টি শোষণের ক্ষমতা বাড়ায়।
জৈব সারের ব্যবহার বিধি:
- কম্পোস্ট সার:
মাটির সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করতে হয়। ১ কাঠা জমির জন্য ২০-৩০ কেজি কম্পোস্ট সার প্রয়োজন।
- গোবর সার:
চাষের আগে মাটিতে মিশিয়ে দিতে হয়। প্রতি শতক জমিতে ৪০-৫০ কেজি ব্যবহার করা যেতে পারে।
- ভার্মি কম্পোস্ট (কেঁচো সার):
গাছ লাগানোর সময় মাটির সাথে মিশিয়ে দিলে ভালো ফল পাওয়া যায়। পাত্রে বা বাগানে প্রতি চারা গাছের গোড়ায় ২৫০-৫০০ গ্রাম ব্যবহার করা যেতে পারে।
- সবুজ সার:
ডাল জাতীয় গাছ যেমন ধৈঞ্চা বা শিম জাতীয় গাছ জমিতে চাষ করে পরে মাটিতে মিশিয়ে দিতে হয়। এটি জমির নাইট্রোজেন বৃদ্ধি করে।
- হাঁস-মুরগির বিষ্ঠার সার:
১০-১৫ দিন পানিতে ভিজিয়ে তারপর মাটির সাথে মিশিয়ে দিলে কার্যকর হয়। এটি উচ্চ মাত্রার নাইট্রোজেন সরবরাহ করে।
#জৈবসার #প্রাকৃতিকসার #কম্পোস্ট #জৈবচাষ #সবুজকৃষি #টেকসইকৃষি #মাটিরউর্বরতা #অর্গানিকচাষ #প্রকৃতিবান্ধব #নিরাপদখাদ্য#স্মার্ট_কৃষি_সেবা
#OrganicFertilizer #Compost #GreenFarming #SustainableAgriculture #EcoFriendly #NaturalFarming #SoilHealth #AgroOrganic #BioFertilizer #SmartKrishiSeba
-
ট্রাইকোডার্মা Trichoderma
৳ 800.00৳ 700.00Add to cartট্রাইকোডার্মা Trichoderma হলো এক ধরনের উপকারী ছত্রাক যা মাটিতে বাস করে এবং বিভিন্ন ক্ষতিকারক রোগজীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করে। এটি মূলত Trichoderma harzianum, Trichoderma viride, Trichoderma koningii প্রজাতির হয়ে থাকে এবং কৃষিতে এটি অত্যন্ত কার্যকরী।
ট্রাইকোডার্মার উপকারিতা
উদ্ভিদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।,শিকড়ের বিকাশ ঘটিয়ে গাছকে শক্তিশালী করে।,মাটির ক্ষতিকারক ছত্রাক যেমন ফিউসারিয়াম, পিথিয়াম, রাইজোকটোনিয়া ইত্যাদি দমন করে।,রাসায়নিক ছত্রাকনাশকের বিকল্প হিসেবে কাজ করে, যা পরিবেশবান্ধব।, জৈব সার হিসেবে মাটির উর্বরতা বাড়ায়।,শস্যের উৎপাদন বৃদ্ধি করে।
ট্রাইকোডার্মার ব্যবহারবিধিঃ
- বীজ শোধন
১০০ গ্রাম বীজের জন্য ৫-১০ গ্রাম ট্রাইকোডার্মা পাউডার বা ১০ মিলি তরল মিশিয়ে ব্যবহার করতে হয়। এটি মূলত বীজকে ছত্রাকজনিত রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়।
- মাটির সঙ্গে মিশিয়ে প্রয়োগ
১ কেজি ট্রাইকোডার্মা ৫০-১০০ কেজি কম্পোস্ট বা গোবরসারির সঙ্গে মিশিয়ে ২-৩ দিন রেখে দিতে হয়, তারপর মাটিতে প্রয়োগ করতে হয়। এটি মূলত মাটির উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়ায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- গাছের গোড়ায় প্রয়োগ
১০-২০ গ্রাম ট্রাইকোডার্মা গুঁড়া বা ১০ মিলি তরল মিশিয়ে গাছের গোড়ায় প্রয়োগ করলে শিকড়ের সংক্রমণ কমে।
- পাতায় স্প্রে
১ লিটার পানিতে ৫-১০ গ্রাম ট্রাইকোডার্মা গুঁড়া বা ৫-১০ মিলি তরল দ্রবণ মিশিয়ে স্প্রে করা যায়।
ট্রাইকোডার্মা একটি নিরাপদ এবং পরিবেশবান্ধব বায়োকন্ট্রোল এজেন্ট যা জৈব কৃষির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
#TrichodermaFungus #TrichodermaProducts #TrichodermaForPlants #BioPesticide
-
নিম তেল Neem Oil
৳ 90.00৳ 80.00Add to cart১০০ গ্রাম ৮০ টাকা
নিম গাছের বীজের তেল কীটনাশক হিসেবে দারুণ কার্যকরী। নিম তেল একাধারে একটি কার্যকরী জৈব কীটনাশক, মাকড়নাশক ও ছত্রাকনাশক। ডিম, লাভা ও বয়ঃপ্রাপ্ত হওয়ার সব পর্যায়েই পোকামাকড় দমন করতে সক্ষম এই তেল।
নিম তেল এর উপকারিতাঃ
- যেসব পোকা গাছের পাতা ও ডালপালা খেয়ে জীবন ধারণ করে তাদের মারতে ব্যবহার করা হয় নিম তেল।
- নিম তেল ব্যহারের কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। ফলবান গাছে নিশ্চিন্তে ব্যাবহার করা যায়।ব্যবহারের কিছুক্ষণ পরও গাছ থেকে ফল আহরণ করে খাওয়া যায়।
- নিম তেল ছত্রাক, থ্রিপ্স, জাবপোকা, ম্যাপ পোকা, মিলিবাগের আক্রমণ সহ অসংখ্য রোগের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। কিন্তু পোষাপ্রাণী, মাছ বা অন্য কোন প্রাণীর কোনরকম ক্ষতি করে না এই তেল।
নিম তেল ব্যবহার বিধিঃ
১ লিটার হালকা গরম পানিতে ২ মিলি বা ৪/৫ ফোটা লিকুইড সাবান অথবা ডিস ওয়াশের সাথে ৫ মিলি নিম তেল মিশাতে হবে। তারপর মিশ্রনটি ঠান্ডা হলে আক্রান্ত গাছগুলোতে বিকেলে স্প্রে করুন ১৫ দিন পর পর।
সতর্কতাঃ
প্রথমে যে কোন একটি গাছে স্প্রে করে ৩ দিন অপেক্ষা করে দেখুন গাছের কোন সমস্যা হচ্ছে কি না। সমস্যা না হলে সব গাছে স্প্রে করুন।
-
ফেরোমন ফাঁদ Pheromone Trap
৳ 55.00৳ 50.00Add to cartফেরোমন ফাঁদ Pheromone Trap একটি বিশেষ ধরনের ফাঁদ যা বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী বা কীটপতঙ্গকে আকৃষ্ট করতে ফেরোমন নামক রাসায়নিক সংকেত ব্যবহার করে। ফেরোমন হলো সেই রাসায়নিক পদার্থ, যা এক প্রাণী অন্য প্রাণীকে তার অবস্থান বা অন্য কোন তথ্য জানাতে ব্যবহার করে
ফেরোমন ফাঁদের উপকারিতা :
- ফেরোমন ফাঁদ রাসায়নিক কীটনাশকের পরিবর্তে একটি প্রাকৃতিক পদ্ধতি হিসেবে কাজ করে, যা পরিবেশে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে না। এটি কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি নিরাপদ এবং পরিবেশ বান্ধব পদ্ধতি।
- ফেরোমন ফাঁদ কীটপতঙ্গের উপস্থিতি সনাক্ত করতে সাহায্য করে। এতে কৃষকরা বা বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারেন কোন কীটপতঙ্গ বেশি আছে এবং কীভাবে তাদের নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।
- কৃষকরা ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহার করে কীটপতঙ্গদের আকৃষ্ট করে এবং তাদের ধরা পড়তে সাহায্য করে, যা ফসলের ক্ষতি কমিয়ে দেয়। এটি একটি কার্যকরী উপায় হিসেবে কাজ করে যাতে কৃষি ক্ষেত্রের জন্য ক্ষতির পরিমাণ কমে।
- রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার না করার কারণে ফেরোমন ফাঁদ নিরাপদ এবং তুলনামূলকভাবে সস্তা। এটি দীর্ঘমেয়াদে খরচ কমিয়ে দেয় এবং পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয়।
- ফেরোমন ফাঁদ সহজে ব্যবহারযোগ্য এবং নির্দিষ্ট কীটপতঙ্গ বা প্রাণী আকর্ষণ করতে সক্ষম। এটি পুরো এলাকায় কীটপতঙ্গ ছড়িয়ে পড়ার পরিবর্তে একটি নির্দিষ্ট প্রজাতিকে লক্ষ্য করে কাজ করে, যার ফলে অপচয় কম হয়।
- ফেরোমন ফাঁদে প্রয়োজনীয় কীটপতঙ্গের প্রজনন ও চলাফেরা প্রভাবিত হয়, কিন্তু এটি অন্য প্রাণী বা পরিবেশের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে না। এর মাধ্যমে বাস্তুতন্ত্রের ভারসামন বজায় থাকে।
- ফেরোমন ফাঁদ বিভিন্ন প্রজাতির কীটপতঙ্গের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন মশা, ফলের পোকা, তেলাপোকা, মাকড়সা, ইত্যাদি। এর ফলে একাধিক কীটপতঙ্গের সমস্যা সহজেই সমাধান করা যায়।
- কিছু ফেরোমন ফাঁদ পুনঃব্যবহারযোগ্য হয়, যা দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারের জন্য কার্যকরী। এটি একটি টেকসই সমাধান হিসেবে কাজ করতে পারে, বিশেষ করে খরচ কমানোর জন্য।
- ফেরোমন ফাঁদ শুধুমাত্র কৃষি ক্ষেত্রেই নয়, শিল্পে এবং গার্ডেনিংয়ে ব্যবহার করা হয়, যেমন গার্ডেন বা পার্কে কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণে, গুদামজাত পণ্য বা খাদ্য সংরক্ষণে কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণের জন্য।
-
বাদাম খৈল Peanut Cake
৳ 85.00৳ 80.00Add to cartবাদাম খৈল হলো বিশেষ করে চিনাবাদাম থেকে তেল নিষ্কাশনের পর অবশিষ্ট কঠিন অংশ। এটি পুষ্টিকর উপাদানে ভরপুর এবং সাধারণত পশুখাদ্য, কৃষিজ উৎপাদন ও মাছ চাষে ব্যবহার করা হয়।
উপকারিতা :
- পশুখাদ্য
প্রোটিন সমৃদ্ধ হওয়ায় গরু, ছাগল, মহিষ ও দুগ্ধ উৎপাদনকারী পশুর জন্য উপকারী।
দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং পশুর শরীর সুস্থ রাখে।- মাছ চাষে
মাছের দ্রুত বৃদ্ধি নিশ্চিত করে। জলে সহজে দ্রবীভূত হয়ে plankton (প্রাকৃতিক খাদ্য) উৎপাদনে সহায়তা করে।
- সার হিসেবে
এটি জৈব সার হিসেবে ব্যবহৃত হয় যা মাটির উর্বরতা বাড়ায়। উদ্ভিদের জন্য প্রয়োজনীয় নাইট্রোজেন, ফসফরাস ও অন্যান্য পুষ্টি সরবরাহ করে।
ব্যবহার বিধি
- পশুখাদ্যে
গরু ও ছাগলের জন্য ১০-১৫% বাদাম খৈল খাদ্যে মিশিয়ে দেয়া যেতে পারে।
কাঁচা না খাইয়ে পানিতে ভিজিয়ে বা রান্না করে খাওয়ানো ভালো।- মাছের খাদ্যে
প্রতি ১০০ কেজি খাদ্যে ১৫-২০% বাদাম খৈল মিশিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
জলে সরাসরি মিশিয়ে দিলে plankton উৎপাদন সহজ হয়।- জৈব সার
২-৫ কেজি বাদাম খৈল প্রতি শতাংশ জমিতে মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়া যেতে পারে। সবজি ও ফুল গাছে সরাসরি প্রয়োগ করা যায়।
বাদাম খৈল ব্যবহারে পশু ও গাছ উভয়েরই পুষ্টির ঘাটতি পূরণ হয় এবং উৎপাদন বাড়ে।
-
মাছি মারা ফাঁদ Pelekat Lalat
৳ 30.00৳ 25.00Add to cartএটি একটি মাছি মারা ফাঁদ Pelekat Lalat নামে পরিচিত। এটি একটি আঠালো ফাঁদ, যা মাছি এবং অন্যান্য কীটপতঙ্গ ধরতে ব্যবহৃত হয়।
মাছি মারা ফাঁদ Pelekat Lalat উপকারিতাঃ
- বিষমুক্ত ও স্বাস্থ্যকর
এতে কোনো রাসায়নিক বা বিষাক্ত উপাদান নেই, যা পরিবেশ ও মানুষের জন্য নিরাপদ।
- পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশ তৈরি করে
মাছি ও অন্যান্য কীটপতঙ্গ দূর করে, যা খাদ্যদ্রব্যকে দূষিত হওয়া থেকে রক্ষা করে।
- ব্যজবহার সহ
শুধু ফাঁদটি উন্মুক্ত করে উপযুক্ত স্থানে রাখতে হয়, কোনো অতিরিক্ত সেটআপের প্রয়োজন নেই।
- গন্ধযুক্ত আকর্ষণ
এটি বিশেষ গন্ধযুক্ত, যা মাছি ও অন্যান্য কীটপতঙ্গকে সহজেই আকৃষ্ট করে।
- বিভিন্ন কীটপতঙ্গ ধরতে সক্ষম
মাছি ছাড়াও মৌমাছি, গুবরে পোকা, টার্মাইট ও অন্যান্য ছোট পোকামাকড় ধরতে সাহায্য করে।
- রান্নাঘর, দোকান ও অন্যান্য স্থানে কার্যকরী
এটি বাড়ি, হোটেল, রেস্তোরাঁ ও খাবারের দোকানে ব্যবহার করা যায়।
- পরিবেশবান্ধব
রাসায়নিক কীটনাশকের বিকল্প হিসেবে নিরাপদ পদ্ধতি।
মাছি মারা ফাঁদ Pelekat Lalat ব্যবহার বিধিঃ
এটি খোলার পর আঠালো অংশটি প্রকাশ করুন। যেখানে মাছি বেশি আসে, সেখানে এটি রাখুন। মাছি বা অন্যান্য পোকামাকড় এতে আটকে যাবে
#স্মার্ট কৃষি সেবা #মাছি_ফাঁদ #পোকামাকড়_নিয়ন্ত্রণ #ফ্লাই_ট্র্যাপ #ঘরোয়া_উপায় #কীটনাশক_ছাড়া
#পেস্ট_কন্ট্রোল #ফ্লাই_কিলার #বেস্ট_ফ্লাই_ট্র্যাপ #হোম_ক্লিনিং #কীট_নিয়ন্ত্রণ
#SmartKrishiSeba #FlyTrap #PestControl #BugTrap #InsectControl
#FlyKiller #HomemadeFlyTrap #BestFlyTrap #FlyControl #NoMoreFlies
#SafePestControl #HomeCleaning
-
রেডি কোকো কম্পোস্ট Ready Coco Compost
৳ 320.00৳ 300.00Add to cart৩০০ টাকা ১০ কেজি
রেডি কোকো কম্পোস্ট হল নারিকেলের খোসার তৈরি এক ধরনের জৈব সার, যা মাটির গুণগত মান উন্নত করতে ব্যবহৃত হয়। এটি মূলত কোকো পিট বা কোকোপিটের সাথে বিভিন্ন জৈব উপাদান মিশিয়ে প্রস্তুত করা হয়, যা উদ্ভিদের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
ব্যবহারবিধিঃ
- মাটির পরিবর্তে সরাসরি ব্যবহার
এটি মাটি ছাড়াই হাইড্রোপনিক্স বা পটিং মিক্স হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
ফুলের টব, সবজি বাগান ও ছাদ বাগানের জন্য উপযুক্ত।- মাটির সাথে মিশিয়ে ব্যবহার
সাধারণ মাটির সাথে ৩০-৫০% পরিমাণ মিশিয়ে দিলে মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা ও বাতাস চলাচল ভালো হয়।
এটি মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে এবং শিকড় বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।- বীজ অঙ্কুরোদগমের জন্য
এটি পানি ধরে রাখতে পারে, তাই বীজ থেকে চারা গজানোর জন্য ভালো মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।
- সার হিসেবে ব্যবহার
এতে প্রাকৃতিকভাবে কিছু পুষ্টি উপাদান থাকে, তবে অধিক ফলনের জন্য অন্যান্য জৈব বা রাসায়নিক সার মেশানো যেতে পারে।
উপকারিতাঃ
- মাটির গুণগত মান বৃদ্ধি করে
এটি মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা বাড়ায়, ফলে গাছ দীর্ঘ সময় সেচ ছাড়া টিকে থাকতে পারে।
মাটিতে বাতাস চলাচল উন্নত করে, যা শিকড়ের বৃদ্ধির জন্য উপকারী।- রাসায়নিক সার কম লাগে
এটি প্রাকৃতিকভাবে কিছু পুষ্টি সরবরাহ করে, তাই অতিরিক্ত রাসায়নিক সারের প্রয়োজন কম হয়।
মাটির পিএইচ (pH) ব্যালান্স ঠিক রাখতে সাহায্য করে।- দ্রুত শিকড় গজাতে সাহায্য করে
এটি হালকা ও ঝুরঝুরে হওয়ায় শিকড় সহজেই ছড়িয়ে পড়তে পারে, যা গাছের দ্রুত বৃদ্ধি নিশ্চিত করে।
- পরিবেশবান্ধব ও টেকসই
এটি সম্পূর্ণ জৈব উপাদান দিয়ে তৈরি, তাই পরিবেশের জন্য নিরাপদ।
অন্যান্য কেমিক্যালযুক্ত কম্পোস্টের তুলনায় টেকসই এবং পুনঃব্যবহারযোগ্য।- কীটপতঙ্গ ও ছত্রাক প্রতিরোধে সহায়ক
এর মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক ফাইবার ছত্রাক ও ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধে সহায়তা করে।
- সব ধরনের গাছের জন্য উপযোগী
সবজি, ফুল, ফলগাছ, বনজ গাছসহ প্রায় সব ধরনের গাছের জন্য এটি ব্যবহার করা যায়।
ছাদ বাগান, টবের গাছ ও গ্রিনহাউস চাষের জন্য আদর্শ।#CocoCompost #SmartKrishiSeba #ReadyCocoCompost #OrganicFarming #EcoFriendly #SoilHealth #Compost #SmartKrishiSeba
-
রেডি মিক্স মাটি Ready Mix Soil
৳ 30.00৳ 25.00Add to cartরেডি মিক্স মাটি হল এক ধরনের প্রস্তুত করা মাটির মিশ্রণ, যা গাছপালার সঠিক বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের পুষ্টি উপাদান এবং জৈব উপাদান সমৃদ্ধ। সাধারণত এই মিশ্রণে দোআঁশ মাটি, জৈব সার (কম্পোস্ট), বালু, কোকোপিট, ভার্মিকম্পোস্ট, পার্লাইট, এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান থাকে। এটি সরাসরি ব্যাগ থেকে বের করেই ব্যবহার করা যায়, আলাদাভাবে মাটি মেশানোর প্রয়োজন হয় না।রেডি মিক্স মাটির উপকারিতা:1. সহজ ব্যবহারযোগ্য: সরাসরি পাত্রে বা বাগানে ব্যবহার করা যায়, অতিরিক্ত ঝামেলা নেই।2. সঠিক পুষ্টির সরবরাহ: এতে গাছের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান থাকে, ফলে গাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়।3. জল ধারণক্ষমতা: কোকোপিট এবং অন্যান্য উপাদান থাকার কারণে এটি জল ধরে রাখতে সক্ষম।4. গুড়ফুল এবং শিকড়ের উন্নতি: মাটির টেক্সচার গাছের শিকড় ছড়াতে সহায়ক হয়।5. নিরাপদ এবং পোকামুক্ত: সাধারণত এই মাটি পোকামাকড়মুক্ত থাকে।6. সময় বাঁচায়: আলাদা করে মাটি তৈরি বা মিশ্রণ করতে হয় না, ফলে সময় বাঁচে।রেডি মিক্স মাটির ব্যবহারবিধি:1. গাছ রোপণ: সরাসরি টব বা বাগানে রেডি মিক্স মাটি দিয়ে গাছ রোপণ করা যায়।2. পুনঃমিশ্রণ: সময়ের সাথে মাটি কমে গেলে উপরে কিছুটা রেডি মিক্স মাটি যোগ করতে হয়।3. সারের প্রয়োজন: ১-২ মাস পর সামান্য জৈব সার বা তরল সার যোগ করা যেতে পারে।4. জলসেচ: নিয়মিত জল দিতে হবে, তবে বেশি জল দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে যাতে শিকড় পচে না যায়।এটি মূলত ব্যস্ত নগর জীবনে বাগান প্রেমীদের জন্য খুবই উপযোগী। -
শিং কুচি গুঁড়া Bone Powder
৳ 85.00৳ 80.00Add to cartশিং কুচি বাগানে নাইট্রোজেন বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি উদ্ভিদের জন্য একটি উচ্চ নাইট্রোজেন খাবার যা প্রচুর পরিমাণে পাতা বিশেষত শাকসবজী উৎপাদন করে। পাতার প্রোটিন তৈরি করতে নাইট্রোজেনের প্রয়োজন। সুতরাং যে গাছগুলিতে প্রচুর পরিমাণে সবুজ পাতা থাকে তারা শিং কুচি থেকে উপকৃত হয়।
শিং কুচির উপকারিতাঃ
- পুষ্পবৃক্ষ, ফলমূল এবং পাতার বিকাশ বৃদ্ধি করে।
- উদ্ভিদের পুষ্টি সমৃদ্ধি বৃদ্ধি করে।
- গাছের বৃদ্ধি ও ফলনের মান উন্নত করে।
- চকচকে পাতা, বড় ফুল, গাছের বৃদ্ধি, মূলের বিকাশ ইত্যাদির জন্য ব্যবহৃত হয়।
- সবুজ পাতার বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হয়।
- মূল বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হয়।
শিং কুচির ব্যবহার বিধিঃ
- নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ (১৬% পর্যন্ত) কিছু পরিমান ফসফরাস রয়েছে।
- নাইট্রোজেনের ধীর রিলিজ, ৪-6 সপ্তাহ পরে মুক্তি পেতে শুরু করে। ১২ মাস পর্যন্ত শেষ।
- ফসল এবং ক্রমবর্ধমান ফলের জন্য আদর্শ।
এটি একটি চমৎকার উদ্ভিদ বৃদ্ধি বুস্টার। এটি গাছের বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি মাটির গঠন এবং কাঠামো বাড়ানোর জন্য সেরা, এটি মাটিতে অনুজীবীয় ক্রিয়াকলাপ বাড়ায়। জৈব সার গাছের সব পর্যায়ে ব্যবহার করা যায়। বৃদ্ধি এবং কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নাই।